ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ধর্ষণের ঘটনায় ভুক্তভোগী শিশুর আলাদা তিনটি মেডিকেল রিপোর্ট ও একটি ছাড়পত্রে অসামঞ্জস্যতার ঘটনায় অভিযুক্তদের ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যহতি দিয়েছে হাইকোর্ট।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকালে এই ঘটনার ব্যাখা দিতে হাইকোর্টে হাজির হন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন, পুলিশ সুপারসহ ১২ কর্মকর্তা। পরে আদালতে দোষ স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করেন তারা।
শুনানী শেষে হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ তাদের ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতির এই আদেশ দেন।
গত ৯ সেপ্টেম্বর এই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এরপর গত ১৭ জানুয়ারি এক আসামির জামিন শুনানিতে ভুক্তভোগী শিশুর তিনটি আলাদা মেডিকেল রিপোর্ট ও একটি ছাড়পত্রে অসামঞ্জস্য ধরা পড়ে। এরপর আদালত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন, পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট ১২ জনকে তলব করে আদেশ দেন।