গরীব, অসহায় ও কৃষকদের থেকে মুনাফার লোভ দেখিয়ে ব্যাংক চেকের মাধ্যমে টাকা আত্মসাত করছে বলে একটি ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে মিথ্যা ও ষরযন্ত্রমূলক অনলাইন পোর্টালে রিপোর্টের মাধ্যমে বরগুনা জেলাধীণ তালতলী উপজেলার বড় আমখোলা গ্রামের মোঃ নুরুজ্জামানকে হয়রানী করছে সুদব্যবসায়ীরা। যাদের থেকে স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে টাকা এনেছিলো নুরুজ্জামান।

পুরো টাকা পরিশোধ করলেও একই এলাকার সুদ ব্যবসায়ীদের একটি জোট আফজাল, খলিলুর রহমান, সোলায়মান, ওবায়দুল, আলমগীর ও হেলেনা বেগম উল্টো নুরুজ্জমানকে সুদের কারবারী অ্যাখ্যা দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। বরগুনা সাংবাদিক ইউনিয়নে মোঃ নুরুজ্জামান নামে ভুক্তভোগী ওই ব্যক্তি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এমন লিখিত অভিযোগ করেন। সংবাদ সম্মেলনে নুরুজ্জামান বলেন, ছয় সদস্যের এ সুদকারবারী চক্রটি ষরযন্ত্র করে তালতলীর সাধারণ মানুষকে ঠকিয়ে ও ভুল বুঝিয়ে ধারে টাকা দিলেও নিচ্ছে মোটা অংকের সুদ।

সুদসমেদ মূল টাকা ফেরত পেয়েও হঠাৎ হঠাৎ কারো কারো কাছে টাকা পাওনা আছে বলে দাবী করে বসেন এই জোট। তিনি আরও বলেন আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় মিথ্যা প্রভাগন্ডা ও মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করিয়ে আমাকে সমাজের কাছে হেয় করছে। মূলত এমন সুদ ব্যবসায়ীদের দৌরাত্বে নুরুজ্জামানের মত অনকেই বিনা দোষে জেলও পর্যন্ত খাটেন। যার মূল কারণ চেকে স্বাক্ষর।

কেবল চেকই নয়, সাথে স্ট্যাম্পও রাখেন স্বাক্ষর সহ। এমন দৌরাত্ব ও হয়রানী থেকে রক্ষা পেতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে তালতলীর নুরুজ্জামান।