অনলাইন ডেস্ক
চলতি মাসে চালু হচ্ছে না মহাখালীতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মার্কেটে নির্মিত কোভিড হাসপাতাল। এতে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন এখানকার ৮৭ জন চিকিৎসক। তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করতেই একটু সময় নিচ্ছেন তারা। আর হাসপাতাল চালুর আগে এই চিকিৎসকদের কাজে লাগানো হবে টেলি-মেডিসিন সেবায়।
চলছে দিনরাত ঠুকঠাক। একে একে তৈরি হচ্ছে কাঁচ ঘেরা আইসিইউ। রাজধানীর মহাখালীতে উত্তর সিটি করপোরেশনের মার্কেট ধীরে ধীরে রূপ নিচ্ছে হাসপাতালে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথম থেকে পঞ্চম তলা পর্যন্ত হচ্ছে এক হাজার শয্যার আইসোলেশন সেন্টার। ছয় তলায় হবে আড়াইশ’ শয্যার হাসপাতাল। থাকবে ৫০টি আইসিইউ বেড।
পরিকল্পনা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. ইকবাল কবির বলেন, ২৫০ বেডের ফ্রন্ট লাইনের হাসপাতাল তৈরি হচ্ছে। এক তলা থেকে পঞ্চম তলা পর্যন্ত আর্ম ফোর্সেস ডিভিশনকে দেয়া হয়েছে আইসোলেশন সেন্টার হিসেবে।
আইসোলেশন সেন্টার থাকবে আর্ম ফোর্সেস ডিভিশনের আওতায়। তাই তাদের চাহিদা মোতাবেক রাখা হচ্ছে সর্বাধুনিক সুবিধা। আর বিশ্ব ব্যাংকে সহায়তায় হাসপাতালটি হতে যাচ্ছে ফ্রন্ট লাইনারদের জন্য প্রথম হাসপাতাল।
হাসপাতালটি চালু আগে নিয়োগ হওয়া চিকিৎসকদের নিয়ে টেলি-মেডিসিন সেবা দেয়ার পরিকল্পনার নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।