অনলাইন ডেস্ক
রাইড শেয়ারিংয়ের জন্য অ্যাপস ব্যবহার করে সীমিত আকারে মোটরকার, জিপ, মাইক্রোবাস ও অ্যাম্বুলেন্স চলাচলের অনুমতি দিয়েছে সরকার।
তবে মোটরসাইকেল রাইড সার্ভিস চালুর অনুমতি পায়নি। এজন্য আপাতত মোটরসাইকেল ছাড়া সব মিলিয়ে ২৫৫টি গাড়ি এসব প্রতিষ্ঠানকে চালানোর অনুমতি দেয়া হয়েছে।
গতকাল রোরবার থেকেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে এসব যানবাহন চলার অনুমতি দিয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ এবং সংশ্লিষ্ট রাইড শেয়ারিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোতে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
রাইড শেয়ার সেবাদাতা উবার, পাঠাও, পিকমি, চালডাল, সহজ, আকাশ টেকনোলজি, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সিস্টেম, ওভাই, ইজিয়ার টেকনোলজিস, আকিজ অনলাইন, সেগেস্তা লিমিটেডকে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
করোনা ভাইরাসের কারণে ২৬ মার্চ সাধারণ ছুটির দিন থেকে গণপরিবহনের সাথে রাইড শেয়ারের বাহনগুলোও বন্ধ ছিল।
গত ১ জুন হতে গণপরিবহন খুলে দেয়া হয়। তবে এতদিন রাইড শেয়ারিং বন্ধ ছিল। এবার রাইড শেয়ারে কার-মাইক্রো চালুর অনুমতি দেয়া হলো।
বিআরটিএর চিঠিতে বলা হয়, করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) জনিত উদ্ভূত পরিস্থিতিকালীন রাইড শেয়ারিং সার্ভিস পরিচালনার জন্য বিআরটিএ থেকে রাইড শেয়ারিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের অ্যাপস ব্যবহার করে শুধুমাত্র রাইড শেয়ারিং মোটরযান এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত মোটরকার, জিপ, মাইক্রোবাস ও অ্যাম্বুলেন্স (মোটরসাইকেল ব্যতীত) স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে ২১ জুন থেকে ঢাকা মেট্রো, গাজীপুর মেট্রো, ঢাকা জেলা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নরসিংদী ও গাজীপুর জেলা এলাকায় চলাচলের জন্য অনুমতি প্রদান করা হলো।
‘রাইডশেয়ারিং সার্ভিস নীতিমালা-২০১৭’ উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়, রাইড শেয়ারিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের অ্যাপসের মাধ্যমে রাইড শেয়ারিং মোটরযান এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেট ব্যতীত রাইডশেয়ারিং সার্ভিস পরিচালনার কোনো সুযোগ নেই।