নিজেস্ব প্রতিবেদক।
পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন আনেচ চৌকিদারের দোকানের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে আহত কাওছার আহমেদ জানায়। আহত কাওছার বলেন ২৫শে জুন আনুমানিক সকাল ১০ঃ০০ ঘটিকার সময় পরিষদে ছালাম চৌকিদার ফারুক মৃধা ও ফারুক মেম্বারের জমিজমার বিরোধ নিঃস্পত্তির লক্ষ্যে সালিশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় উক্ত বৈঠকে কাওছারের বাবা মোঃ ইউনুস চৌকিদার সালিশ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক চলাকালীন উভয়ের কথোপকথন চলাকালীন ০৫ নং ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বর ফারুক,ভাই জহিরুল ইসলাম, আর্শেদ চৌকিদারের ছেলে মুজাম্মেল হক ও খবির, ছালাম চৌকিদারের ছেলে শাহাজুল চৌকিদার, নুর হোসেন চৌকিদারের ছেলে রিয়াজ, বক্কার হাওলাদার এর ছেলে শাহিন হাওলাদার,
ফারুক মৃধার ছেলে তুহিন ও খালেক মৃধার ছেলে খালেক মৃধা উত্তেজিত হয়ে সালিশ ইউনুস চৌকিদারের গায়ে হাত দিলে তার জামা ছিরে জায় এ সময় ছেলে কাওছার বাবাকে রক্ষা করতে এগিয়ে এলে উপরোল্লিখিত ব্যাক্তিরা স্থানীয় লাঠি সোটা নিয়ে কাওছারের উপর ঝাপিয়ে পরে বেদম মারধর করে।
এতে কাওছারের শরীরে গুরুতর ফুলা জখম হয়। কাওছারের পক্ষে পটুয়াখালী সদর থানায় অবহিত করলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং কাওছারকে তার আত্নীয়রা পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আনলে কাওসারের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় জরুরী বিভাগের ডাঃ কাওছারকে ভর্তি করে চিকিৎসা দিচ্ছেন।
কাওসার আরও জানায় উল্লেখিত ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে ইতিপূর্বে পটুয়াখালী সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে যার নং-২৪৮ তাং ০৭/০৫/২০২০ ইং। এ ঘটনায় পটুয়াখালী সদর থানায় মামলা প্রকৃয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে আহত কাওছারের পরিবার। অভিযোগের বিষয় জানতে অভিযুক্তদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও কাউকে পাওয়া যায়নি।