সোশ্যাল মিডিয়ায় ধর্ষণ ও খুনের হুমকিও পেয়ে এবার থানায় গেলেন সুশান্ত সিংহ রাজপুতের বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তী। একইসঙ্গে সাইবার অপরাধ দমন শাখায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকেও এ নিয়ে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
শনিবার মুম্বইয়ের সান্তাক্রুজ থানায় গিয়ে দু’জন ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছেন রিয়া। ওই দু’জনের বিরুদ্ধে কুরুচিকর মেসেজ পাঠানোসহ ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ এনেছেন তিনি।
সান্তাক্রুজ থানার এক কর্মকর্তা বলেন, রিয়া চক্রবর্তীর অভিযোগের ভিত্তিতে দু’জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি ৫০৭ ধারাসহ আইটি অ্যাক্টের ৬৬ ধারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, শনিবার থানায় এসে অভিযোগ দায়ের করার সময় ওই দু’জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ এবং খুনের হুমকির খুঁটিনাটি বর্ণনা দিয়েছেন রিয়া। মুম্বই পুলিশ জানিয়েছে, ওই দু’জনের পরিচয় জানতে পেরেছেন তারা। তদন্তকারীদের আশ্বাস, শীঘ্রই অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনা হবে।
মাসখানেক আগে সুশান্তের আত্মহত্যার পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ার রিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক বিরূপ মন্তব্য ভেসে এসেছে। সুশান্তের মৃত্যুর এক মাসের মাথায় তার ইনস্টা-পোস্টের পর থেকে তা যেন তুঙ্গে ওঠে। প্রায় সকলেই সুশান্তের মৃত্যুর জন্য রিয়াকে দায়ী করতে থাকেন। প্রথমে চুপ থাকলেও অবশেষে তা নিয়ে মুখ খোলেন রিয়া। তবে ধর্ষণের হুমকি পাওয়ার পর ইনস্টাগ্রামে নিজের পোস্টে এক অভিযুক্তের নাম করে একেবারে ফুঁসে ওঠেন।
তিনি লিখেছিলেন, আমাকে অর্থলোভী বলা হয়েছে… আমি চুপ করে ছিলাম। আমাকে খুনি বলা হয়েছে… আমি চুপ করে রইলাম… আমাকে দেহব্যবসায়ী বলা হল… তা-ও চুপ থাকলাম। কিন্তু আমার নীরবতা আপনাকে কী ভাবে এই অধিকার দেয় মান্নু রাউত, যাতে আপনি বলতে পারেন, আত্মহত্যা না করলে আমাকে ধর্ষণ করিয়ে দেবেন বা খুন করাবেন?’’
এতেই থেমে থাকেননি রিয়া। হুমকি প্রদানকারী মান্নু রাউতের বিরুদ্ধে তার মন্তব্য, আপনি জানেন, কী গুরুতর কথা বলেছেন? এগুলো অপরাধ। এবং আইনের চোখে কোনও ব্যক্তি, আমি ফের বলছি, কোনও ব্যক্তিকেই এ ধরনের বিষাক্ত মন্তব্য ও হয়রানির শিকার করা যেতে পারে না। এরপর সাইবার ক্রাইম বিভাগেও এ নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া আহ্বান জানান রিয়া।সোশ্যাল মিডিয়ায় ধর্ষণ ও খুনের হুমকিও পেয়ে এবার থানায় গেলেন সুশান্ত সিংহ রাজপুতের বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তী। একইসঙ্গে সাইবার অপরাধ দমন শাখায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকেও এ নিয়ে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
শনিবার মুম্বইয়ের সান্তাক্রুজ থানায় গিয়ে দু’জন ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছেন রিয়া। ওই দু’জনের বিরুদ্ধে কুরুচিকর মেসেজ পাঠানোসহ ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ এনেছেন তিনি।
সান্তাক্রুজ থানার এক কর্মকর্তা বলেন, রিয়া চক্রবর্তীর অভিযোগের ভিত্তিতে দু’জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি ৫০৭ ধারাসহ আইটি অ্যাক্টের ৬৬ ধারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, শনিবার থানায় এসে অভিযোগ দায়ের করার সময় ওই দু’জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ এবং খুনের হুমকির খুঁটিনাটি বর্ণনা দিয়েছেন রিয়া। মুম্বই পুলিশ জানিয়েছে, ওই দু’জনের পরিচয় জানতে পেরেছেন তারা। তদন্তকারীদের আশ্বাস, শীঘ্রই অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনা হবে।
মাসখানেক আগে সুশান্তের আত্মহত্যার পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ার রিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক বিরূপ মন্তব্য ভেসে এসেছে। সুশান্তের মৃত্যুর এক মাসের মাথায় তার ইনস্টা-পোস্টের পর থেকে তা যেন তুঙ্গে ওঠে। প্রায় সকলেই সুশান্তের মৃত্যুর জন্য রিয়াকে দায়ী করতে থাকেন। প্রথমে চুপ থাকলেও অবশেষে তা নিয়ে মুখ খোলেন রিয়া। তবে ধর্ষণের হুমকি পাওয়ার পর ইনস্টাগ্রামে নিজের পোস্টে এক অভিযুক্তের নাম করে একেবারে ফুঁসে ওঠেন।
তিনি লিখেছিলেন, আমাকে অর্থলোভী বলা হয়েছে… আমি চুপ করে ছিলাম। আমাকে খুনি বলা হয়েছে… আমি চুপ করে রইলাম… আমাকে দেহব্যবসায়ী বলা হল… তা-ও চুপ থাকলাম। কিন্তু আমার নীরবতা আপনাকে কী ভাবে এই অধিকার দেয় মান্নু রাউত, যাতে আপনি বলতে পারেন, আত্মহত্যা না করলে আমাকে ধর্ষণ করিয়ে দেবেন বা খুন করাবেন?’’
এতেই থেমে থাকেননি রিয়া। হুমকি প্রদানকারী মান্নু রাউতের বিরুদ্ধে তার মন্তব্য, আপনি জানেন, কী গুরুতর কথা বলেছেন? এগুলো অপরাধ। এবং আইনের চোখে কোনও ব্যক্তি, আমি ফের বলছি, কোনও ব্যক্তিকেই এ ধরনের বিষাক্ত মন্তব্য ও হয়রানির শিকার করা যেতে পারে না। এরপর সাইবার ক্রাইম বিভাগেও এ নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া আহ্বান জানান রিয়া।