উল্লেখ্য গত কয়েক বছর যাবৎ রাঙ্গাবালী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে চর অঞ্চল ঘিরে অসৎ উপায়ে বিষ প্রয়োগ করে মাছ ধরে যাচ্ছে জেলেরা তবে এই ব্যাপার নিয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা নিউজ প্রকাশ করলে কিছুদিন বন্ধ থাকে অসৎ উপায়ে মাছ ধরা কিন্তু কিছুদিন পরেই আবারো দেখা যায় অসাধু জেলেদের তৎপর যেন দেখার কেউ নেই একটি গোপন সূত্রে জানা যায় এই মাছ ধরা কে পুঁজি করে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে ফরেস্টের কিছু অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
তবে এ বিষয়ে ফরেস্ট অফিসের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলার চেষ্টা করলে কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি।
এদিকে চরমোন্তাজ ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি ও একাধিক এলাকাবাসীর সাথে কথা বললে তারা বলেন যে এখনই যুগোপযোগী যেকোনো পদক্ষেপ না নিলে অসাধু জেলেদের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকবে প্রতিনিয়ত তাই তারা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন তারা আরো বলেন যে এখনি এদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া উচিত তা না হলে এর পরিণাম হবে ভয়াবহ।