পুলিশের সেবা সম্পর্কে এখন মানুষের ধারণা পাল্টে গেছে। মানুষের দোড়গোড়ায় পুলিশের সেবা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। থানায় জিডি ও মামলা দায়ের করে ৯৫ শতাংশ মানুষ সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন বলে জানান ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার শফিকুল ইসলাম।
আজ রোববার (১৮ অক্টোবর) রাজারবাগ পুলিশ লাইনে ডিএমপির মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, থানায় জিডি ও মামলা দায়ের করার পর জনসাধারণ কতটুকু সেবা পেয়েছেন তা জানতে প্রতিনিয়ত ডিএমপি সদর দপ্তর থেকে সেবা প্রত্যাশীদের ফোন করা হয়েছিল। পুলিশের সেবার মান সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছিল। শতকরা ৯৫ ভাগের বেশি মানুষ সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। পুলিশকে এই ধারা ধরে রাখতে হবে। সেবা নিয়ে যেন মানুষের মনে অসন্তুষ্টি দেখা না যায়। আর কোন পুলিশ সদস্য তদন্ত করতে গেলে অপেশাদার আচরণ থেকে বিরত থাকবেন। যতটুকু সম্ভব অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে তদন্ত করবেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, থানায় জিডি ও মামলা দায়ের করার পর জনসাধারণ কতটুকু সেবা পেয়েছেন তা জানতে প্রতিনিয়ত ডিএমপি সদর দপ্তর থেকে সেবা প্রত্যাশীদের ফোন করা হয়েছিল। পুলিশের সেবার মান সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছিল। শতকরা ৯৫ ভাগের বেশি মানুষ সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। পুলিশকে এই ধারা ধরে রাখতে হবে। সেবা নিয়ে যেন মানুষের মনে অসন্তুষ্টি দেখা না যায়। আর কোন পুলিশ সদস্য তদন্ত করতে গেলে অপেশাদার আচরণ থেকে বিরত থাকবেন। যতটুকু সম্ভব অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে তদন্ত করবেন।
ক্রাইম ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) ও সাসপেক্ট আইডেনটিফিকেশন অ্যান্ড ভেরিফিকেশন সিস্টেমের (এসআইভিএস) মতো সফটওয়্যার হালনাগাদ করে চোর-ছিনতাইকারীদের তালিকা প্রস্তুত করে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতে সভায় জোর দেন পুলিশ কমিশনার।
এ সময় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার, উপ-পুলিশ কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।