ইনিংসের ১৯তম ওভারে জেসন হোল্ডার ১ রানে জীবন পেয়ে খেলেন ৫ বলে ১৫ রানের ঝোড়ো ইনিংস। তার আগে ৯ রানে একবার রোস্টন চেইসকে জীবন দেন শেখ মেহেদী হাসান। ৩৯ রানের ইনিংসে ২৭ রানে আরো একবার মেহেদীর কাছে ক্যাচ দিয়ে বাঁচেন চেইস। শুধু ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেই নয়, বিশ্বকাপের মঞ্চেই তো বাংলাদেশের ফিল্ডিং একেবারে ছন্নছাড়া। এখন পর্যন্ত হাত গলে বের হয়ে গেছে সহজ ৯টি ক্যাচ।
দলের এমন বাজে ফিল্ডিং ভাবালেও খেলোয়াড়দের দোষারোপ করতে নারাজ অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। উইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে সরাসরি জানান, কেউ ইচ্ছে করে ক্যাচ মিস করে না।
মাহমুদউল্লাহ বললেন, ‘দলের সেরা ফিল্ডাররাও গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে ক্যাচ মিস করে। কেউ তো আর ইচ্ছে করে ক্যাচ মিস করে না। আমরা তো আশা করি ওরা সুযোগগুলো কাজে লাগাবে। যেহেতু প্রতি ম্যাচে ভুলগুলো করছি, অবশ্যই এটা একটা দুশ্চিন্তার কারণ। আমার তো মনে হয় আমাদের ক্যাচিং আরও ভালো করতে হবে এবং করা উচিৎ।’
সঙ্গে যোগ করেন মাহমুদউল্লাহ, ‘আমার তো মনে হয় যে আমাদের ক্যাচিং আরও ভালো করতে হবে এবং করা উচিত। না আসলে এগুলা টেকনিকাল কনসার্ন না। রেগুলেশন ক্যাচই ছিল দুর্ভাগ্যবশত মিস হয়ে গেছে।’
১৪২ রান তাড়া করতে নেমে ৩ রানে হারে বাংলাদেশ দল। যেখানে কাঠগড়ায় উঠছে বাজে ফিল্ডিং। সুপার টুয়েলভে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২টি ক্যাচ ছেড়ে প্রতিপক্ষের হাতে ম্যাচ তুলে দিয়েছিলেন লিটন।