পটুয়াখালীর মহিপুরে জমিজমা নিয়ে বিরোধ, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে খলিলুর রহমান (৫৫) কে রাতের আধারে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
গত ২৮ জুন (মঙ্গলবার) রাত আনুমানিক ৮ টার সময় খলিলুর রহমানকে বাড়ীর মসজিদের সামনে থেকে তুলে নিয়ে ধারালো অস্ত্র, ইট, লোহার পাত দিয়ে কুপিয়ে জখম করে ও লোহার দন্ড দিয়ে বর্বর মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন করে
এক হাত ও দুই পা ভেঙ্গে দেয়া হয়।
খোজনিয়ে জানা যায়, প্রাথমিকভাবে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে রাত ১০ টায়, সময় অবস্থার অবনতি ঘটলে, উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।আহতের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখমের চিহ্ন রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানাগেছে, মামুন মেম্বারের ছত্র ছায়ায় গড়ে ওঠেছে মহিপুরে একদল সন্ত্রাসী বাহিনী এদের ভয়ে এলাকার মানুষ বর্তমানে আতঙ্কে দিন জাটাচ্ছে। এর আগে তার বিরুদ্ধে ট্যুরিস্ট হয়রানি অভিযোগের মামলায় জেল খেটেছে বলে অভিযোগ রয়েছে একাধিক ব্যক্তির।
উক্ত ঘটনার বরাত দিয়ে আহতের পরিবার দাবী জানান, খলিলুর রহমানকে হত্যার উদ্দেশ্য এমন হত্যা যোগ্য ঘটনা ঘটিয়েছে এর সুষ্ঠু নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবী জানিয়েছেন তারা।
এ বিষয় ভিক্টিম মামুন মেম্বারের মুঠোফোনে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি এসবের কিছুই জানি না, আমাকে ফাসানো হচ্ছে,এছাড়াও বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে ফোনটি কেটে ূ দেয়া হয়।
এব্যপারে মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অফিসার ইনচার্জ ওসি,আবুল খায়ের জানান, ১০ জন আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে ইতিমধ্যে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এছাড়াও অন্য আসামীদের ধরতে অভিযান অব্যহত রয়েছে বলে জানান।