পটুয়াখালীর গলাচিপায় অর্থের অভাবে সর্বজনীন কালি মন্দিরের কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার গোলখালী ইউনিয়নের মধ্য বড় গাবুয়া গ্রামের ৩নং ওয়ার্ডে। এ বিষয় নিয়ে কালি মন্দিরের ভক্ত গোপাল শীল জানান,
পুরানো মন্দিরটি অর্থের অভাবে মেরামতের কাজ বন্ধ হয়ে আছে। কেননা সর্বজনীন মন্দির থাকায় এবং মন্দিরের ফান্ডে টাকা না থাকায় কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। চায়না রানী বলেন, প্রতিদিন মায়ের এখানে নমস্কার করতে আসি। কিন্তু মায়ের সবকিছু ভাংগাচোরা দেখে মনটা খারাপ হয়ে যায়।
তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সংসদ সদস্য, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এ বিষয় নিয়ে মন্দির কমটির সভাপতি নরোওম বিশ^াস বলেন ,আমাদের এ এলাকায় প্রায় ৩০০ মানুষের বসবাস আয়লা, সিডর, মহাসীন ও আম্পানে মন্দিরটির ব্যাপক ক্ষতি হওয়াতে সরকারী ভাবে আর্থিক অনুদান না পাওয়ায় মন্দিরটি নিয়া বিপাকে আছি।
এ বিষয়ে মাননীয় সংসদ সদস্য ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে আর্থিক অনুদান চেয়ে লিখিত আবেদন করেছি। গোলখালী ইউপি সদস্য আঃ রব মিয়া বলেন, আসলেই মন্দিরটি অনেক পুরনো।
সরকারীভাবে সংস্কার করা হয়ে আবার মন্দিরটি ফিরে পেতে পারে তার পূর্ণ জীবন। ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন হাওলাদার বলেন, পুরনো স্মৃতি হিসেবে গোলখালী ইউনিয়নে কয়েকটি স্মৃতি থাকলে তার মধ্যে এই কালি মন্দিরটি অন্যতম।