পটুয়াখালীর গলাচিপা-দশমিনা উপজেলার আওয়ামীলীগ নেতা, সাবেক বস্ত্র প্রতিমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী, ত্যাগী সাবেক ছাত্রলীগ, যুবলীগ নেতা এবং বর্তমান দশমিনা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওয়ান-ইলিভেনের সময় সর্ব প্রথম দশমিনার রাজপথে মিছিল বের করেন এ্যাডভোকেট বাবু সঞ্জয় কুমার দাস। সঞ্জয় কুমার দাস হচ্ছেন দশমিনা উপজেলার আলিপুরা ইউনিয়নের চাঁনপুরা গ্রামের নিতাই কুমার দাসের ছেলে। নিতাই কুমার দাস প্রায় ৫০ বছর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে আজও কাজ করে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে নিতাই কুমার দাস বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ছাত্র জীবন থেকে ছাত্রলীগ, যুবলীগ করে এখন ইউনিয়ন পর্যায়ে আওয়ামীলীগের নেতৃত্ব দিচ্ছি। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য তৃণমূল পর্যায়ে কাজ করে যাব। গত জুলাই মাসের ১২ তারিখ অসুস্থতাজনিত কারণে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হন বাবু সঞ্জয় কুমার দাস। অদ্যবদি এখন পর্যন্ত সে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি আছেন। তিনি গলাচিপা-দশমিনা বাসীর কাছে তার সুস্থতা কামনায় সবার কাছে দোয়া ও আশির্বাদ চেয়েছেন। এ বিষয় নিয়ে গলচিপা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বাবু সন্তোষ কুমার দে বলেন, সঞ্জয় কুমার দাস আওয়ামীলীগের একজন ত্যাগী নেতা, জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতে গড়া সংগঠনের একজন সৈনিক। তার সুস্থতার জন্য ভগবানে কাছে প্রার্থনা করি। তিনি যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে যান। এবিষয় নিয়ে গলাচিপা উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি হাজী মজিবর রহমান বলেন, আওয়ামীলীগের একজন একনিষ্ঠ কর্মী সঞ্জয় কুমার দাস। দশমিনা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আজিজ মিয়া বলেন, সঞ্জয় কুমার দাসকে দশমিনাবাসী কখনও ভুলবে না। সঞ্জয় কুমার দাস দশমিনা উপজেলা আওয়ামীলীগের একজন ত্যাগী, নিষ্ঠাবান ও পরোপকারী লোক। তার সুস্থতার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া ও মোনাজাত করি। সাবেক বস্ত্রপ্রতিমন্ত্রী ও সাবেক সংসদ সদস্য আ.খ.ম জাহাঙ্গীর হোসাইন বলেন, আসলেই সঞ্জয় কুমার দাস দলের একজন প্রদীপ। সর্বক্ষন দলের জন্য নিষ্ঠার সাথে কাজ করেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একজন বিশ^স্ত সৈনিক। তার সুস্থতার জন্য সবসময় আল্লাহর কাছে দোয়া ও মোনাজাত করি। জে