পটুয়াখালী সদরউপজেলাধীন ৮নং মাদার বুনিয়া ইউনিয়নের মোঃসোবাহান সিকদারের পুুএ ছাএলীগ নেতা মোঃসোহেল শিকদারকে একদল মাদকবিক্রেতার হাতে মারখেয়ে গুরুতর আহত অবস্তায় বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে এমনটাই অভিযোগ উঠেছে।
ঘটনারসূএে যানাযায়, ৩রা মার্চ বিকাল আনুমানিক ৫.২০ মিনিটের সময় একদল বকাটে যুবক নেশা বিক্রেতা বোতলবুনিয়ার বাজার মাহফিলে নেশা বিক্রি করছে তাদেরকে সোহেল শিকদার বাধা দেওয়াতে খিপ্তহয়ে যায় ঐ যুবকরা।, সোহেল শিকদার পটুয়াখালী জাওয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলে পথিমধ্যে সোহেল শিকদারকে পথোরোধ করে গাড়ি থেকে নামিয়ে গালাগালি হাতে থাকা বিদেশী লাইট, লাঠী,দ্বারা অত্বরকিত হামলা চালায়,সোহেলের সাথে থাকা টাকা মোবাইল ফোন নিয়ে যায় নেশাগ্রস্থ যুবকদল। সোহেলের ডাক চিৎকার শুনে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে হামলা কারীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়েজায়।তাৎক্ষনিক লোকজন এসে দেখে সোহেল অঞ্জান অবস্থায়।পরে স্থানীয়রা পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে এনে ভর্তি করেন।
সরেজমিন অনুসন্ধানে গেলে স্থানীয়দের কাছে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধীক ব্যক্তি জানায়,মোঃ শাহজাহান শিকদারের দুই ছেলে ফেরদাউস(০০)মোঃকাওশার(০) কুড়ালিয়ার গ্রামের মোঃআবু খান এর ছেলে রাজিব(০) ও জাহাঙ্গীর(০) এবংবড়বিঘাই উনিয়নের আরিফুল বাড়ি(০এছাড়াও আরো জানাযায়, কেওয়াবুনিয়া গ্রামের আরও ৩/৪ জন জড়িত রয়েছে।
এমতঅবস্থায় খবরপেয়ে সোহেলের স্বজনরা ছুটে আসে হাসপাতালে।ডিউটিরত্ব ডাক্তারের সাথে সোহেলের স্বজনরা আলাপ করলে ডাক্তার জানায়, ওর অবস্থা খুবি খারাপ তাৎক্ষণিক বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
এব্যপারে পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান এর নিকট বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি জানান,আমি বিষয়টি জানতে পেরেছি, তবে দুঃখ জনক। ছাএলীগ নেতা সোহেল সিকদার যে মাদকের বিরোধীতা করেছে আমি তাকে ধন্যবাদ জানাই। এবং তার শারীরিক সুস্থতা কামনা করি, এছাড়াও প্রকৃত দোসীদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে আমাদের প্রকৃয়া চলমান।
এব্যপারে মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিলন মাঝির সাথে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান,আমিও বিষয়টি লোকমুখে শুনেছি যারা এই কাজ করেছে অবশ্যই তাদের সাস্তী হওয়া দরকার আমিও মাদকের বিরোধিতা করে আসছি সামনেও করব,সোহেলের সাথে যা হয়েছে তা ঠী্ক হয়নি এব্যপারে আমার সার্বিক সহযোগীতা সদা সর্বদা থাকবে এমনটাই জসনান তিনি।
এবিষয় পটুয়াখালী সদর থানায় আহত সোহেলের বড়ভাই মোঃ আবদুল্লাহ সিকদার নিজেই বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।
আহত সোহেল সিকদারের পরিবার দোসিদের সাবস্ত করে আইনের আওতায় এনে কঠীন বিচারের দ্বাবী জানায়।।।
বর্তমানে অএ এলাকায় থমথমে বিরাজ করছে।।