মন্ত্রী আরও বলেন, যাচাই-বাছাই শেষে ৫ থেকে ৭ ভাগ মুক্তিযোদ্ধা বাদ যাবে। নতুন করে আরও কিছু মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে। যদি কেউ তালিকা থেকে বাদ পড়েন তারা আপিল করতে পারবেন।
তিনি বলেন, মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স সম্প্রসারণে প্রধানমন্ত্রী এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী নকশার কাজ চলছে। আজকের বৈঠকে তা চূড়ান্ত করা হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, যাচাই-বাছাই শেষে ৫ থেকে ৭ ভাগ মুক্তিযোদ্ধা বাদ যাবে। নতুন করে আরও কিছু মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে। যদি কেউ তালিকা থেকে বাদ পড়েন তারা আপিল করতে পারবেন।
তিনি বলেন, মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স সম্প্রসারণে প্রধানমন্ত্রী এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী নকশার কাজ চলছে। আজকের বৈঠকে তা চূড়ান্ত করা হবে।
পরে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স সম্প্রসারণ নিয়ে এক পর্যালোচনা সভায় যোগ দেন। এতে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।
সভায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদরা উপস্থিত ছিলেন।