বিপুল আমদানির পরও দফায় দফায় বাড়ছে চালের দাম। কেন বাড়ছে, কারা বাড়াচ্ছে তার উত্তর নেই কারো কাছেই। চট্টগ্রামের পাইকারদের অভিযোগ উত্তরবঙ্গের মিলারদের কারসাজিতে অস্থির চালের বাজার।
তবে মিলাররা বলছেন, নীতিনির্ধারকদের ভুলেই দাম নিয়ন্ত্রণে আসছেনা।এমন দোষ চালাচালির মধ্যে চরম অস্বস্তিতে আছে নিম্ন আয়ের মানুষ।
করোনায় এাণ দেয়ার জন্য বাড়তি চাল কিনতে হয়েছে সরকার ও বেসরকারি দাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সেই থেকে শুরু। গেলো কয়েক মাসে ধাপে ধাপে বেড়েছে চালের দাম।
মৌসুম কিংবা মৌসুমের বাইরে, থেমে নেই চালের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা। এমন বাস্তবতায় সরকার আমদানি খরচ কমানোর পর আমদানি বেড়েছে ঠিকই তবে ক্রেতাদের পকেট কাটা থামেনি।
ঢাকা, চট্টগ্রাম সহ সারাদেশেই দাম বৃদ্ধির এই প্রবণতা রয়েছে। গেলো এক মাসের ব্যবধানে পাইকারি পর্যায়ে দাম বেড়েছে সব ধরনের চালের। স্বর্ণা চালের বস্তাপ্রতি দাম এখন ২৭০০/২৮০০ টাকা, নাজিরশাইল ৩০০০/৩২০০ টাকা, যা মাস খানেক আগে ছিলো ২০০/৩০০ টাকা কম। পাইকারিতে বাড়ার প্রভাবে বেড়েছে খুচরা বাজারেও।
চট্টগ্রামের পাইকারি বাজারে দেখা যায় চালের আমদানি রয়েছে বেশ। তারপরও কেন দাম বেশি?তবে মিল মালিকদের এই প্রতিনিধি বলছেন, কারসাজি করে দাম বাড়াচ্ছেন বড় আমদানিকারকরা।দাম নিয়ন্ত্রণে গোডাউন গুলোতে সরকারি হস্তক্ষেপ বাড়ানোর জোর দাবি জানাচ্ছেন ক্রেতারা।