কুড়িগ্রামে বোরো ক্ষেতে নেকব্লাস্ট রোগ দেখা দিয়েছে । এতে একের পর এক জমির পাকা ধান চিটা হয়ে যাচ্ছে।
কৃষকরা জানান, কৃষি বিভাগের পরামর্শে সংক্রমিত জমিতে কীটনাশক স্প্রে করেও শেষ রক্ষা হচ্ছে না। এ অবস্থায় কাংখিত বোরো ফসল নিয়ে দুশ্চিন্তায় তারা। কুড়িগ্রামে চিকন ধান আবাদ করা হয়েছে ২২ হাজার হেক্টর জমিতে। এসব চিকন ধানের ক্ষেতেই দেখা দিয়েছে নেক ব্লাস্ট রোগ।
কৃষকরা জানান, সংক্রমিত জমিতে ছত্রাক নাশক স্প্রে করেও পুরোপুরি কাজ হচ্ছে না। একের পর এক জমির পাকা ধানে চিটা হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় ফলন বিপর্যয়ের শঙ্কায় দিশেহারা তারা।
সংশ্লিস্টরা বলছেন, বৈরি আবহাওয়ার কারণে কিছু জমিতে নেক ব্লাস্ট রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। তবে এ ব্যাপারে কৃষকদের নানা পরামর্শসহ মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে কৃষি বিভাগ। এনিয়ে আতংকিত হওয়ার মতো কিছু নেই।
কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, চলতি বোরো মৌসুমে কুড়িগ্রামের ৯ উপজেলায় ১ লাখ ১৫ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে।