সজ্ঞিব দাস,গলাচিপা,পটুয়াখালী।
গলাচিপা উপজেলায়,সামদ্রীক ঘুর্ণিঝড় আম্ফান এর আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা, প্রশাসনিক ভাবে ইউ,এন,ও, শাহ মোঃ রফিকুল ইসলাম, উপজেলা চেয়ারম্যান মুঃ শাহিন শাহ ;, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মনিরুল ইসলাম, উপজেলা প্রকৌসলী আতিকুর রহমান তালুকদার,উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ দেলোয়ার হোসেন, গলাচিপার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিদর্শন করেন।
গত ২০ মে আম্ফানের প্রবল ঘুর্ণিবায়ু ও সামদ্রীক জোয়ারের চাপে গলাচিপা উপজেলায় পানপট্রি লঞ্চ ঘাটের স্থানীয় ৮৫ টি দোকান ঘর, যার মধ্যে ১৩ টি সম্পূর্ন এবং ৭২ টি আংশিক ক্ষতিগ্রস্তসহ পানপট্রি লঞ্চ ঘাটের পানিউন্নয়ন বোর্ডের ভেরীবাঁধ সহ বাড়ীঘর ও রতনদী তালতলী ইউনিয়নের বদনাতলী ফেরীঘাটের দোকান ঘর সহ ডাকুয়া ইউনিয়নের তেতুলতলা ভেরি বাঁধের রাস্তা মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছারা পানপট্রি ইউনিয়নের ৫ বছরের একটি প্রতিবন্ধী শিশু রাশেদ গাছ চাপায় মৃত্য বরণ করে।
এ ছারা বিভিন্ন ইউনিয়নে কিছু বাড়ী ঘর, সামান্য রবি সশ্য, গাছপালা দোকান ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে জানা যায়। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সার্বিক সহায়তা দেওয়া হবে বলে উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নিবার্হী অফিসার জানান। পরিদর্শন কালে পানপট্রি ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য যে, সার্বিক ভাবে উপজেলা প্রশাসন ও রেড-ক্রিস্টে কর্মীদের ব্যবস্থাপনা ও প্রচারাভিযান এর ফলে, ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে জীবন ও প্রানী সহ পশু সম্পাদ এর ক্ষতি হয়নি বলে জানা যায়।