সঞ্জিব দাস, গলাচিপা, পটুয়াখালী।
পটুয়াখালী গলাচিপা উপজেলার চরবিশ্বাস ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বাবুল মুন্সি আজ মানবতার ফেরিওয়ালা। মহামারী করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে সারাবিশ্ব যখন মৃত্যুর মিছিল গুনছে, প্রানভয়ে মানুষ যখন নিজেকে সংকুচিত করে পালিয়ে বেড়াচ্ছে এমনই সংকট মুহূর্তে নিজেকে আড়াল করেনি এই মানবতার ফেরিওয়ালা।
চষে বেড়িয়েছেন গোটা ইউনিয়ন জুড়ে। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সচেতনতা মূলক কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন দিবানিশি,যা আজও চলমান। কোভিট -১৯ মোকাবিলায় কর্মহীন হয়ে পড়েছে গোটা বিশ্বের কর্মজীবি মানুষ গুলো। যায় ভয়ংকর দৃশপটে দক্ষিণ এশিয়ার হতদরিদ্র মানুষ।
ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকার হতদরিদ্রদের মাঝে বিতরণ করেছেন ত্রান সামগ্রী। স্থানীয় সূত্রে জানাযায়,চেয়ারম্যান বাবুল মুন্সি সরকারি ত্রানের অপেক্ষায় না থেকে ব্যাক্তি উদ্যোগে পাশে দাড়িয়েছেন মানবতার কল্যানে।স্বাধ্য অনুযায়ী সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দিয়েছে হতদরিদ্র মানুষ গুলোর জন্য।
এবিষয়ে মানবতার ফেরিওয়ালা বাবুল মুন্সি বলেন, মানুষ একটু বাড়িয়ে বলছে আমি কিছুই করতে পারিনি তাদের জন্য।সরকারি ত্রানের একটা সীমাবদ্ধতা থাকে। তাছাড়া আমি বিভিন্ন এনজিও মাধ্যমে সাহায্য সহযোগীতা পেয়েছি আমার অসহায় হতদরিদ্র মানুষ গুলোর জন্য।
এনজিও গুলো সুধু ত্রান দিয়ে ক্ষান্ত হননি সরেজমিন আমাকে সাহায্যে করেছে। তারা ছুটে বেড়িয়েছেন প্রতিটি ডোর। যার দৃশ্যত আবাস এনজিওর ফেমিনিষ্ট গ্রুপ।যারা শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ছুটছেন অসহায় হতদরিদ্র মানুষ গুলোর জন্য। তিনি আরো জানান, বর্তমান গলাচিপা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা অত্যান্ত যোগ্যতার পরিচয় দিয়ে সবকিছু পর্যাবেক্ষন করছেন।
সার্বিক বিষয়ে ফেমিনিষ্ট গ্রুপ লিডার ইলিয়াস মৃধা বলেন, গোটা ইউনিয়ন বাসি ধন্য চেয়ারম্যান বাবুল মুন্সির জন্য।
ইতিমধ্যে তিনি ইউনিয়ন পরিষদের আদলে ১৬শত হতদরিদ্র পরিবার, বিভিন্ন এনজিও থেকে ৮ শত হতদরিদ্র পরিবার,১শত ৫০ জন পঙ্গু ও বিধান পরিবার সহ আরো ২ হাজার ২৬টি পরিবারে মাঝে ত্রান বিতরণ করেছেন,এই মানবতার ফেরিওয়ালা।
তিনি আরো বলেন, সুধু তাইনয় হটলাইনের মাধ্যমে ফেমিনিষ্ট গ্রুপের সহায়তায় ডোর টু ডোর ত্রান সহায়তা অব্যাহত রেখেছেন।