উদ্বোধনী ব্যাটার রিজওয়ানের ব্যাটিং নৈপুণ্যে বাংলাদেশকে জয়ের জন্য ১৬৮ রানে টার্গেট দিয়েছে পাকিস্তান। রিজওয়ান দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৭৮ রান করেন।
তবে তাসকিন ও নাসুম দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানি ব্যাটারদের চাপে রাখতে সক্ষম হয়। তাসকিন চার ওভার বোলিং করে ২৫ রানে ২ ইউকেট নেন।
আর নাসুম মাত্র ২২ রানে পাকিস্তানের এক ব্যাটারকে সাজঘরে ফেরান। এছাড়া মেহেদী মিরাজও দারুণ বোলিং করেছেন। তিনি দুই ওভার বোলিং করে মাত্র ১২ রান দিয়ে বাবরকে সাজঘরে ফেরান।
এদিকে ছন্নছাড়া বোলিংয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন কাটার মাস্টার মুস্তাফিজ। তিনি ৪ ওভার বোলিং করে সর্বোচ্চ ৪৮ রান দেন। এ ছাড়া ৪২ রান দিয়ে নেন এক ইউকেট।
পাকিস্তানের পক্ষে একাই লড়াই করা রিজওয়ান ৫০ বলে ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন। টি-টোয়েন্টির নম্বর ওয়ান ব্যাটসম্যান ৩৮ বলে তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের ২১তম ফিফটি।
সপ্তম ওভারে প্রথম বলে মেহেদী হাসান মিরাজ উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন। বাবর আজম লেগ-মিডলের ওপর বলটি সুইপ করতে গিয়ে শর্ট ফাইন লেগে মোস্তাফিজুর রহমানের হাতে ধরা পড়েন। ২৫ বলে ২২ রান করে ফেরন পাকিস্তান অধিনায়ক। উদ্বোধনী জুটিতে পাকিস্তান ৫২ রান করে।
পরে নাসুমকে জায়গা বানিয়ে খেলতে গিয়ে আউটসাইড-এজড হয়ে শর্ট থার্ডম্যানে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন শান মাসুদ। দুবারের চেষ্টায় ক্যাচ নেন হাসান। সাজঘরে ফেরার আগে তিনি ২২ বলে ৩১ রান করেন।
ক্রিজে এসে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি হায়দার আলী। তাকে ফিরিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। ইয়াছির আলীর হাতে ধরা পড়ার আগে ছয় বলে ছয় রান করেন তিনি। এছাড়া ইফতেখার আহমেদ ১৩ রান করেন।