বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য ১৯ জুলাই থেকে সারাদেশে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং ব্যবস্থা চালু করেছে সরকার। তবে ৪ অক্টোবর বিদ্যুৎ সরবরাহের জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়ের কারণে ছয় ঘণ্টার বেশি সময় বিদ্যুৎহীন ছিল ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটসহ দেশের পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলো। এরপর থেকে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ আরও বেড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকরা।
বিদ্যুৎ ঘাটতির কারণে প্রতিদিনই রাজধানীসহ বিভিন্ন এলাকায় সকাল থেকে রাত পর্যন্ত লোডশেডিং কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে শুরু হবে লোডশেডিং কার্যক্রম। চলবে রাত ১০টা পর্যন্ত। তবে, প্রয়োজনে রাত ১২টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্তও লোডশেডিং করা হতে পারে বলে নতুন করে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বিতরণ সংস্থাগুলো।
এদিকে রাজধানীর কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং, তার সময়সূচি আগেই জানিয়ে দেওয়ার নির্দেশনা রয়েছে। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) লোডশেডিংয়ের সময়সূচি প্রকাশ করেছে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) এবং ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো)।
লোডশেডিংয়ের সূচি জানতে ক্লিক করুন ডিপিডিসি ও ডেসকো।
এ ছাড়া ঢাকার বাইরের বিভিন্ন এলাকার লোডশেডিং শিডিউল প্রকাশ করেছে নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো) ও ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লি. (ওজোপাডিকো)।