এই গণবিবাহ অনুষ্ঠানে, একটি মুসলিম দম্পতিকে নিয়ে সাত পাঁকে বাধা পড়েন মোট ৬৩ দম্পতি। বেলি দেবীর সব থেকে ছোট মেয়ে ইন্দুও বিয়ে করেছে এই বিবাহ অনুষ্ঠানেই। বেলি দেবীর দেবর জগদীশ পেশায় একজন চাষি।
এ পর্যন্ত তিনি অবিবাহিতই ছিলেন।বিধবা মা ও মেয়ে এবার একসঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন। বয়স যেন কোনও ব্যাপারই নয়। গাঁটছড়া বাঁধা যেতে পারে যে কোনও বয়সে। এমনটাই প্রমাণ করলেন ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের গোরক্ষপুরের ৫৩ বছর বয়সি এক নারী। খবর নিউজ এইটটিনের।বেলি দেবী বলেছেন, আমার ছেলেরা এবং আরও দুই মেয়ের আগেই বিয়ে হয়েছে।
তাই ছোট মেয়ের বিয়ের সময়ই আমি নিজেও বিয়ে সেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নিই আমার এই দেবরের সঙ্গে। আমার ছেলে-মেয়েরা এই সিদ্ধান্তে বেশ খুশি।ভারতীয় মিডিয়া বলছে, একটি গণবিবাহ অনুষ্ঠানে সম্প্রতি এ ঘটনা ঘটে। এই গণবিয়ের আসরেই ৫৩ বছরের ওই নারী এবং তার ২৭ বছরের মেয়ে বিয়ে করলেন একইসঙ্গে। ওই মায়ের নাম বেলি দেবী। তার স্বামী মারা যান পঁচিশ বছর আগে।
এই গণবিবাহ সভায় তিনি গাঁটছড়া বাঁধলেন ৫৫ বছর বয়সি দেবর জগদীশের সঙ্গে। এই গণবিবাহ অনুষ্ঠানে, একটি মুসলিম দম্পতিকে নিয়ে সাত পাঁকে বাধা পড়েন মোট ৬৩ দম্পতি। বেলি দেবীর সব থেকে ছোট মেয়ে ইন্দুও বিয়ে করেছে এই বিবাহ অনুষ্ঠানেই। বেলি দেবীর দেবর জগদীশ পেশায় একজন চাষি। এ পর্যন্ত তিনি অবিবাহিতই ছিলেন।বেলি দেবী বলেছেন, আমার ছেলেরা এবং আরও দুই মেয়ের আগেই বিয়ে হয়েছে। তাই ছোট মেয়ের বিয়ের সময়ই আমি নিজেও বিয়ে সেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নিই আমার এই দেবরের সঙ্গে। আমার ছেলে-মেয়েরা এই সিদ্ধান্তে বেশ খুশি।