রাজনীতিতে এই মূহুর্তে কোনো চ্যালেঞ্জ নেই বলে মনে করছে আওয়ামী লীগ। করোনা কালে স্বাস্থ্য সংকট, সাংগঠনিক কর্মসূচিতে স্থবিরতা সত্ত্বেও প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলগুলোর নিষ্ক্রিয়তার কারণে সরকারে থাকা দলটি কোনো চাপ অনুভব করছে না বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। তবে সাহেদ-সাবরিনাদের নাম সামনে আসায়, অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সতর্ক অবস্থানে আছে দলটি।
করোনা কালে মাঠের রাজনীতি নিস্তেজ। সংক্রমণ ঠেকাতে নেই সভা-সমাবেশ। তবে আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, ত্রাণ তৎপরতার মধ্য দিয়ে মানুষের পাশে আছেন তারা। যদিও ধীর গতিতেই চলছে সাংগঠনিক কর্মসূচি।
গত চার পাঁচ মাসে দৃশ্যমান সাংগঠনিক তৎপরতা না থাকলেও, নিজেদের সামনে কোনো রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ দেখছেন না দলটির নেতারা।
ক্যাসিনো বাণিজ্য, কিংবা সাহেদ-সাবরিনাদের নাম প্রকাশ্যে আসার পর নড়ে চড়ে বসেছে সরকারে থাকা দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা। তাদের দাবি, স্বার্থ হাসিলে অনেক অনুপ্রবেশকারী দলে ভিড়তে চাইছেন। কিন্তু দল এবং সরকারকে বিব্রত হতে হয়, এমন কাউকে দলে স্থান না দিতে, আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে সতর্ক অবস্থানে আছে আওয়ামী লীগ।
শুধু কেন্দ্রেই নয়, অনুপ্রবেশকারী ঠেকাতে জেলা উপজেলা পর্যায় থেকে অভিযোগ এলে সেটাও সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান আহমদ হোসেন।