বলা হয় মশার বড় প্রজনন স্থলগুলোর মধ্যে সিটি কর্পোরেশনের ড্রেন একটি। কিন্তু ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৭৫ শতাংশ আর ও দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনের ৫০ শতাংশ টাইলস করা ফুটপাতের ৮০ থেকে ৭০ শাতংশ ড্রেনে ঢাকনার কোনই ব্যবস্থা নেই। ফলে এসব ড্রেন পরিষ্কার কিংবা ঠিকমত মশার ঔষধ ছিটানো যাচ্ছে না বলে জানান মশক নিধন কর্মীরা।
আর নির্মাণ জনিত ক্রটির কারনে ড্রেনে মশার প্রজনন হলে এর দায় সংশ্লিষ্ট প্রকৌশল বিভাগকে নিতে হবে বলে মনে করেন নগর পরিকল্পনবিদরা। অনিয়ম হলে তদন্তে করে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানালেন ঢাকার দুই সিটির কর্তা-ব্যাক্তিরা।
মশার অনিয়ন্ত্রিত কামড়ে অতিষ্ট ঢাকার দুই সিটির বাসিন্দারা। কিউলেক্স মশা নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনও। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিন সিটি করপোরেশন বিভিন্ন এলাকায় জলাশয় ঝাকে ঝাকে মশার বিস্তার।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ঢাকা উত্তরে৭৫ শতাংশ আর দক্ষিনের ৫০ শতাংশ সড়কে টাইলস করা ফুটপাত রয়েছে। কিন্তু এর বেশির ভাগ ড্রেন মশার অন্যতম প্রজননস্থ হলেও ড্রেন পরিষ্কার কিংবা মশার ঔষধ ছিটানোর কোন ব্যবস্থা রাখা হয়নি।
এর ফলে মশক নিধন কমর্সূচী ব্যাহৃত হলেও এর দায় সংশ্লিষ্টদের প্রকৌশল বিভাগকে নিতে হবে বলে মনে করেন নগর পরিকল্পনাবিদ ইকবার হাবিব।
ড্রেনে ক্রটি থাকলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে টেলিফোনে এই কথা কথা জানান দুই সিটির কর্তা-ব্যাক্তিরা। মশা নিধনে নেয়া নতুন কৌশল ও কীটনাশক পরিবর্তন সুফল বয়ে আনবে বলে আশা দুই সিটি কর্পোরেশনের।