বার্সেলোনায় থাকলে বেতন কম নিতে হতো লিওনেল মেসির। সামান্য কম বেতনে পিএসজি গেছেন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার। তবে তার বার্ষিক আয় কমেনি। ফোবর্সের তথ্য মনে, বাস্কেটবল তারকা লিবর্নকে পেছনে রেখে বিশ্বের সর্বোচ্চ আয় করা খেলোয়াড় হয়েছেন তিনি।
সেরা পাঁচে আছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও নেইমার। এডিডাস, বুদওয়েসার, পেপসিকোর সঙ্গে স্পন্সর ডিল থাকায় ফোবর্সের হিসেবে মেসি বছরে ক্রীড়াবিদদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৩০ মিলিয়ন ডলার আয় করেছেন। বাস্কেটবল লিজেন্ড লিবর্ন জেমস সেখানে আয় করেছেন ১২২.২ মিলিয়ন ডলার।
তিনে আছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তার বার্ষিক আয় ১১৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গত দুই মৌসুম আয় কমই হচ্ছে। জুভেন্টাসে পে কাট নিয়েছিলেন তিনি। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে আসলেও পে কাট করেছেন। তার আয়ের একটা বড় অংশ এসেছে সোস্যাল মিডিয়া থেকে। এছাড়া সিআরসেভেনের রেস্টুরেন্ট ব্যবসাও আছে।
আয়ের হিসেবে চারে আছেন ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকা নেইমার জুনিয়র। তার বার্ষিক আয় দেখানো হয়েছে ৯৯ মিলিয়ন ডলার। পিএসজি তারকা ক্লাব থেকে ভালো অঙ্কের বেতন পান। এছাড়া পুমা,রেড বুল, নেটফ্লিক্স থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ আসে তার।
তালিকায় পাঁচ ও ছয়ে আছেন বাস্কেটবল তারকা স্টিফেন কারি এবং কেভিন ডুরান্ট। তাদের আয় যথাক্রমে ৯২.৮ এবং ৯২.১ মিলিয়ন ডলার। সাতে আছেন টেনিস তারকা রজার ফেদেরার। সুইস তারকার আয় দেখানো হয়েছে ৯০.৮ মিলিয়ন ডলার।
আটে আছেন মেক্সিকান বক্সার ক্যানেলো আলভারেজ। নয়ে আছেন আমেরিকান ফুটবল (রাগবি) কিংবদন্তি টম ব্রাডি। তার আয় ৮৩.৯ মিলিয়ন ডলার। দশে থাকা জিয়ান্নিস আন্টিটকুমপো তালিকার সবচেয়ে জুনিয়র ক্রীড়াবিদ। তার আয় ৮০.৯ মিলিয়ন ইউরো।