ঝিনাইদহ মর্গ হাউসে দীর্ঘদিন ধরেই মোমবাতি জ্বালিয়ে লাশ কাটাছেঁড়া করা হতো। ছিলো না কোনো ফ্যান। পানির ট্যাপেও ছিল সমস্যা।
লাশকাটা ঘরের এই হাল দেখে বিচলিত হয়ে পড়েন ঝিনাইদহ পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক ডা. জাহিদ আহমেদ ও তার স্ত্রী মীর্জা রুনী আইরিন মূর্চ্ছনা।
সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসেন এই দম্পত্তি। তারা একটা আইপিএস, একটি সিলিং ফ্যান, এডজাস্ট ফ্যান, ৫টি এলইডি লাইট ও স্যানিটারি ফিটিংস সামগ্রী কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেন। বুধবার সেগুলো সংযোজন করা হয়।